আর আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরান বলেছেন, তিনি জনগণের ওপর আস্থা রেখে এগিয়ে যাচ্ছেন।
আগামী ৩০ জুলাই ভোটের লড়াইয়ে সাতজন মেয়র প্রার্থী থাকলেও আলোচনায় রয়েছেন এই দুই নেতা।
শনিবার নগরীর কায়স্তরাইল, জেলরোড ও নয়াসড়ক এলাকায় প্রচারণা চালানোর সময় আরিফুল তার শঙ্কার কথা বলেন।
ভোটের দিন সব ভোটারকে কেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “সবাই উৎসবমুখর পরিবেশে আছেন। কিন্তু আমরা শঙ্কার মধ্যে আছি। ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের আভাস পাচ্ছি। যদি কোনো অবৈধ পথ বেছে নেওয়া হয়, তবে সিলেটের মানুষ সমুচিত জবাব দেবে।
“সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হলে ইনশাল্লাহ বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত। আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমাকে সাহায্য করছেন।”
তিনি সবাইকে ভোটকেন্দ্রে অবস্থান করে পাহারা দেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন।
“বর্তমান সরকার বিগত সময়ে সিলেট নগরীর উন্নয়নে যে বিপুল পরিমাণ বরাদ্দ দিয়েছে, এবার নির্বাচনে নৌকা বিজয়ী হলে তা আরও বেগবান হবে।”
সিলেট সিটি করপোরেশনে দলীয় প্রতীকে এই প্রথম নির্বাচন।
কামরান বলেন, “নগরীতে ভোটের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চলছে। মানুষের মধ্যে প্রচুর উৎসাহ-উদ্দীপনা রয়েছে। দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হওয়ায় এবার মানুষের মধ্যে বাড়তি আমেজও রয়েছে।
“আমরা জনগণের ওপর আস্থা রেখে প্রচারণা চালাচ্ছি। জনগণের যে সাড়া পাচ্ছি, তাতে আমরা আশাবাদী নির্বাচনে নৌকা বিজয়ী হবে।”