২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
সদর থানার ওসি এমদাদুল হক শেখ জানান, নিহত শাহিন হোসেন (৪৬) জেলা শহরের পবহাটি এলাকার গোলাম তহুর শাহর ছেলে।
শাহিন কলারহাটে শ্রমিকের কাজ করতেন জানিয়ে তিনি বলেন, শনিবার সকালে তিনি বাইসাইকেলে করে হাটগোপালপুর থেকে ঝিনাইদহ শহরে আসছিলেন। পথে পেছন থেকে আসা একটি মাইক্রোবাস চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
মাইক্রোবাসটি পালিয়ে গেছে জানিয়ে ওসি এমদাদুল বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে।