উপজেলার শিকারিপাড়া গ্রামের মনির হোসেন বলেন, শুক্রবার রাতে পাথরঘাটার ‘সৌদি প্রবাসী ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার’ নামের বেসরকারি হাসপাতালে তার স্ত্রী মোসাম্মৎ সালমা বেগমের (২৫) সিজার হয়।
“রাত দেড়টার দিকে চিকিৎসক রুনা রহমান অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে সিজার করেন। ঘণ্টাখানেক পর নবজাতকসহ রোগীকে বের করে দ্রুত বরিশালে নিয়ে যেতে বলেন।”
তাকে তাৎক্ষণিকভাবে অ্যাম্বুলেন্সে করে পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরীক্ষার জন্য নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন বলে তিনি জানান।
খবর পেয়ে রোগীর আত্মীয়স্বজন ও এলাকাবাসী গিয়ে ওই হাসপাতাল ঘেরাও করলে চিকিৎসক-কর্মচারীরা পালিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে তারা পলাতক রয়েছেন। বন্ধ রয়েছে হাসপাতালের চিকিৎসা কার্যক্রম।
পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে জানিয়ে পাথরঘাটা থানার ওসি মোল্লা মো. খবীর আহমেদ বলেন, এ ঘটনায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।