“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
বৃহস্পতিবার দুপুরে কুষ্টিয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালতের বিচারক মুন্সী মো.মশিয়ার রহমান এ রায় ঘোসণা করে।
দণ্ডিত তরিকুল ইসলাম টিটু ভেড়ামারা উপজেলার নওঁদাপাড়া গ্রামের রিয়াজুল ইসলাম ওরফে রিজুর ছেলে। তিনি জামিনে পলাতক রয়েছেন।
মৃত্যুদণ্ডের পাশাপশি বিচারক তাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দিয়েছেন।
বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের দাবিতে তরিকুল ও তার বাড়ির লোকজন মিলিকে নির্যাতন করে আসছিল। যৌতুকের টাকা না দিতে পারায় কয়েক দফায় মিলিকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
২০০৯ সালের ৬ জুলাই মিলিকে বাবার বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় তরিকুল। পরে মিলিকে হত্যা করে লাশ ফেলে পালিয়ে যায় সে।
এ ঘটনায় মিলির বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম ভেড়ামারা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১১ সালের জুন মাসে তরিকুলের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।