শুক্রবার মাদারীপুরের রাজৈরে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, দেশের সকল রাজাকারদের তালিকা তৈরির করা হবে, যাতে রাজাকারদের সন্তান ও পরিবারের কোনো প্রজন্ম যেন সরকারি চাকরিতে নিয়োগ পেতে না পারে।
“রাজাকারের সন্তানরা সরকারি আমলা হলে ভবিষ্যতে দেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পরিচালিত হবে না। আমরা যখন মুক্তিযোদ্ধারা কেউ জীবিত থাকব না, তখন রাজাকারদের তালিকা তৈরি করা অসম্ভব হবে।”
রাজাকারদের তালিকা তৈরি করে তাদের বড় বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও সরকারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে বলেও মন্ত্রী মনে করেন।
সন্ধ্যার আগে রাজৈরে গোপালগঞ্জ কেজেএস ইনস্টিটিউশনকে সরকারি ঘোষণা করায় স্থানীয় সংসদ সদস্য ও নৌমন্ত্রী শাজাহান খানকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠান শেষে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গোপালগঞ্জ কেজেএস ইনস্টিটিউশন পরিচালনা কমিটির সভাপতি সুষেণ রায়, জেলা প্রশাসক ওয়াহিদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মো. সরোয়ার হোসেন প্রমুখ।