“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
শুক্রবার বিকালে হরিপুর এলাকার আলাল উদ্দিনের ছেলে নিহাদের (৬) মৃত্যু হয়।
জামালপুর ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার নুর উদ্দিন জানান, বিকালে নিহাদ ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে বাবার সঙ্গে দাঁড়িয়ে বন্যার পানি দেখছিল। হঠাৎ পা পিছলে সে নদীতে পড়ে যায়।
“জামালপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা প্রাথমিকভাবে উদ্ধার চেষ্টা চালিয়ে পায়নি। পরে ময়মনসিংহ থেকে ডুবুরি গিয়ে একঘণ্টা ২০ মিনিটের চেষ্টায় রাত সাড়ে ৯টায় তার মৃতদেহ উদ্ধার করে।”