ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় এবং ইউএনএইচসিআরের যৌথ উদ্যোগে এ নিবন্ধন শুরু হয়েছে বলে ত্রাণ ও শরণার্থী প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. আবুল কালাম জানান।
গত ৬ দিনে প্রায় দেড় হাজার রোহিঙ্গা নাগরিক ‘নতুন ডাটাবেজের’ আওতায় নিবন্ধিত হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, “গত ২১ জুন টেকনাফের লেদা ক্যাম্প থেকে শুরু হয়েছে রোহিঙ্গাদের পরিবার ভিত্তিক ও গ্রাম ভিত্তিক শনাক্তকরণসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত সম্বলিত নতুন ডাটাবেজ তৈরির কার্যক্রম।
“পর্যায়ক্রমে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প পর্যন্ত আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের অন্তর্ভূক্ত করা হবে। আগামী ছয় মাস পর্যন্ত চলবে এ কার্যক্রম।”
এটা রোহিঙ্গাদের নতুন করে নিবন্ধন করা নয় জানিয়ে আবুল কালাম বলেন, এর আগে বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশনে কিছু অসম্পূর্ণতা ছিল। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের সঙ্গে স্বাক্ষরিত সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী পরিবার ও গ্রাম ভিত্তিক তালিকা দিতে হবে।এবার সেটাই করা হচ্ছে।