বিএডিসির ক্ষুদ্রসেচ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় এ জেলায় চার বছরে দেড়শ কিলোমিটার খাল সংস্কার ও পুনর্খননের কাজ চলছে।
প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ নূরনবী বলেন, দেড়শ কিলোমিটারের মধ্যে ইতোমধ্যেই ২০ কিলোমিটার খাল পুনর্খনন ও সংস্কারের কাজ শেষ হয়েছে।
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কাজ হয়েছে সুবর্ণচর উপজেলার বাতানখালী খালের সাড়ে চার কিলোটিমটার, চর আলাউদ্দিন খালের ছয় কিলোমিটার ও বেগমগঞ্জে বেরাজখালী খালের পাঁচ কিলোমিটার। এছাড়া এক-দেড় কিলোমিটার করে সংস্কার হয়েছে কয়েক জায়গায়।
প্রকল্পটি এলাকাবাসীর মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে।
চরবাটা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হোসেন বলেন, এলাকার বেশির ভাগ খাল অবৈধ দখল ও দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। ফলে বর্ষাকালে দীর্ঘস্থায়ী জলাবদ্ধতা ও গ্রীষ্মে সেচ সংকট দেখা দেয়। এ কারণে বেশির ভাগ জমিতে একটির বেশি ফসল হয় না।
“খালগুলো অবৈধ দখল থেকে মুক্ত করে সংস্কার করা হচ্ছে। সংস্কার শেষ হলে চাষিরা তিনটি ফসল পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।”