যন্ত্রের বিকট শব্দে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান কার্যক্রম। ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেননি বলেও অভিযোগ উঠেছে।
তকিবুল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বৃষ্টির কারণে কোথাও ধান মাড়াই করার মত জায়গা নেই। তাই বিদ্যালয় মাঠেই যন্ত্র বসিয়ে ধান মাড়াই করছি। এতে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার ক্ষতি হচ্ছে কি না ভেবে দেখিনি।”
তকিবুল ছাড়াও মাজহারুল, মকলেস, মকসেদুল, বিউটিসহ অনেকেই বিদ্যালয় মাঠেই যন্ত্র বসিয়ে ধান মাড়াই করেন বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।
স্থানীয় আব্দুল মান্নান বলেন, “স্কুলমাঠ ছাড়াও অনেক জায়গা আছে। আমরা তো স্কুলমাঠে যাচ্ছি না। সবাই তো যাচ্ছে না। আমি তাদের অনেকবার বাধা দিয়েছি। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। তারা উল্টো বলেছে এটা সরকারের জমি, সরকার বুঝবে।”
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা লিয়াকত আলী অভিযোগ পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন।
কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, “খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
টিলারং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আইউব আলী সোমবার বেলা আড়াইটায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “কিছুক্ষণ আগে আমাকে স্কুল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানিয়েছে। আমি দেখছি।”