ওসি জানান, আরিফ মাঝে মাঝে মাদক গ্রহণ করতেন। প্রায়ই তিনি টাকার জন্য বাবাকে চাপ দিতেন ও নির্যাতন করতেন।
দূরে বেড়াতে যাওয়ার যাদের সময় বা সামর্থ্য নেই তাদের কাছে এসব এলাকা জনপ্রিয়। ঈদ উপলক্ষে ছুটিতে থাকা লোকজন দৈনিক বিকালে এসব এলাকায় ভিড় করেন।
কাহালু উপজেলা থেকে ইকবাল হোসেন পরিবারের সবাইকে নিয়ে এসেছেন কালীতলা পয়েন্টে।
সরজমিনে দেখা গেছে, জেলা শহরসহ বিভিন্ন উপজেলা থেকে প্রাইভেট কার, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, নসিমন নিয়ে এসেছে হাজার হাজার মানুষ। বসেছে নানা রকম খাবার ও খেলনা সামগ্রীর দোকান।
বগুড়া শহর থেকে সপরিবার আসা তামান্না বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, গত ঈদেও তারা বানিয়াজান গ্রোয়েনে এসেছিলেন।
শহড়াবাড়ি স্পারে মিষ্টির পসরা সাজিয়েছেন করিম নামে এক তরুণ।
করিম বলেন, “অনেকেই দূর থেকে আসে। তারা এখানে এসে কিছু খেতে চায়। আমি বাদাম, বিভিন্ন ধরনের মিষ্টির দোকান বসাই। সঙ্গে বরফ দিয়ে মিনারেল ওয়াটার ঠাণ্ড করে বেচি। বছরে তিন-চারটা দিন অনেক বিক্রি হয়।”