মঙ্গলবার মধ্যরাতে বেড়িবাঁধ ভেঙে গেলে ফুলগাজী ইউনিয়নের ছয়টি ও পরশুরাম উপজেলার সাতটি গ্রামে এই প্লাবন দেখা দেয় বলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
আর ফুলগাজী ইউনিয়নের উত্তর দৌলতপুর ও বরইয়া এলাকায় বাঁধের ছয়টি অংশ ভেঙে গেছে বলে জানিয়েছেন দৌলতপুর গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. তাজুল ইসলাম।
দুর্গাপুর গ্রামের রহিমা বেগম তারাবির নামাজ পড়ার সময় তাদের ঘরে পানি ঢোকে বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, “পানি আমাদের ঘরবাড়ি ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। এখন খোলা আকাশের নিচে রয়েছি।”
ওই গ্রামের রহিম উল্লাহর অভিযোগ, “পানি উন্নয়ন বোর্ড জোরালো কোনো পদক্ষেপ নেয় না। দায়সারাভাবে জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করায় বেড়িবাঁধ ভেঙে যায়।”
ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী কহিনুর আলম বলেন, মুহুরী নদীর পানি বুধবার সকালে বিপৎসীমার ৩০০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।