“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
মঙ্গলবার উপজেলার তাজপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে জয়পুরহাট সদর থানার ওসি সেলিম হোসেন জানান।
নিহত রুমকি পাহান (৩০) ওই গ্রামের সুজন পাহানের স্ত্রী।
আহত বড়তাজপুর গ্রামের দীলিপের স্ত্রী সুমারি (৩৫) একই গ্রামে শুশীল সর্বর স্ত্রী সুমিতাকে (২৮) জয়পুরহাট জেলা আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ওসি সেলিম বলেন, মঙ্গলবার বিকালে বৃষ্টির সময় রুমকি ও তার দুই প্রতিবেশী মাঠে ধান কাটছিলেন। এমন সময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই রুমকির মৃত্যু হয়। আহত হয় সুমারি ও সুমিতা।