এই নিয়ে বর্তমানে মোট ২৭৪ জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে বিজিবি নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের হেফাজতে অবস্থান করছেন।
কিশোরগঞ্জের নারী ও শিশুনির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ১-এর বিচারক কিরণ শংকর হালদার বুধবার এ রায় ঘোষণা করেন।
এছাড়া আদালত তাকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছন।
সাজাপ্রাপ্ত শাহ আলম (২২) কিশোরগঞ্জ পৌরসভার গাইটাল নয়াপাড়ার ফালু মিয়ার ছেলে।
আসামি আলম রায় ঘোষণার সময় আদালতে ছিলেন।
আদালতের পিপি এম এ আফজল মামলার নথির বরাতে বলেন, ২০১৪ সালের ১৫ মে ওই পৌরসভার গাইটাল নয়াপাড়ার নয়ন মিয়ার মেয়ে আফরোজাকে (৪) রাতের বেলায় অপহরণ করে নিয়ে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করেন শাহ আলম।
খোঁজাখুঁজির পর তার রক্তমাখা লাশ বাড়ির পেছনে পাওয়া যায় । পরদিন ১৬ মে তার বাবা কিশোরগঞ্জ থানায় আলমকে আসামি করে মামলা করেন।
পিপি আফজল বলেন, চার বছরের বিচার প্রক্রিয়া শেষে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে।
আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন আবু বক্কর সিদ্দিক।