“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
কাওয়ালীপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মহসিন আলী জানান, পথচারীদের কাছে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে বেওয়ারিশ স্যুটকেস খুলে লাশ দেখতে পায়।
তার বয়স ৩০ বছরের বেশি হতে পারে বলে জানালেও পুলিশ পরিচয় বলতে পারেনি।
এসআই মহসিন বলেন, সোমবার সকালে গারাইল এলাকার কালিমন্দিরের পাশে লেবুক্ষেতের পাশে রক্তমাখা একটি স্যুটকেস পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসীর সন্দেহ হয়। তারা পুলিশে খবর দেয়।
“স্যুটকেস খুলে পলিথিন ও চাদর দিয়ে মোড়ানো যুবকের মাথাবিহীন লাশ দেখতে পাই। তার বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হবে। ধারণা করা হচ্ছে তাকে অন্য কোথাও হত্যা করা হয়েছে।”
এ ঘটনায় ধামরাই থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে তিনি জানান। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।