নিহতের মা জানান, খুনের মামলার আসামি হওয়ায় তার ছেলে কারাগারে ছিল। চারমাস আগে জামিন নিয়ে বের হন।
সমাজকল্যাণ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এ কে এম এরশাদ, বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক দেওয়ান মো. আব্দুর রশিদ ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক আজমেরী বেগম প্রতিনিধি নির্বাচিত হন। তাদের মধ্যে আজমেরী বেগমের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল না।
কলেজের অধ্যক্ষ মো. এনামুল হক ও গভর্নিং বডির সদস্য আব্দুর রউফ দেওয়ান শনিবার সকালে এ নির্বাচনের ভোট পরিচালনা করেন।
গভর্নিং বডির সদস্য মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ফজলুল হক মুসুল্লী বলেন, কলেজের ৫৯ জন এমপিওভুক্ত শিক্ষক এই নির্বাচনে ভোটার ছিলেন। তাদের মধ্যে ৫৮ জন ভোট দিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি, ৫২ ভোট পেয়েছেন এ কে এম এরশাদ।
ভোট অনুষ্ঠানে গভর্নিং বডির সদস্য সফিকুল ইসলাম, মো. আবুল হোসেন মুসুল্লী, মো. সফিউদ্দিন মাস্টার,
এমদাদুল হক মুসুল্লীসহ কলেজ শিক্ষকরা ছিলেন।