ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এস কে এম তোফায়েল হাসান বৃহস্পতিবার নয় বছর আগের এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
এছাড়া আদালত তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। জরিমানা না দিলে তাকে আরও তিন মাস কারাগারে কাটাতে হবে।
সাজাপ্রাপ্ত কমলকৃষ্ণ শীল সদর উপজেলার রামপুর গ্রামের অতুল চন্দ্র শীলের ছেলে।
রায় ঘোষণার সময় কমলকৃষ্ণ আদালতের কাঠগড়ায় ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এম আলম খান কামাল মামলার নথির বরাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে কমল তার স্ত্রী রিতা রানী শীল ও সাত বছরের মেয়ে বৃষ্টিকে গলা কেটে হত্যা করেন।
“হত্যার পর ভোরে কমল সদর থানায় গিয়ে খুনের দায় স্বীকার করে আত্মসমর্পণ করেন। এ ঘটনায় নিহত রিতার মা প্রিয়রানী শীল হত্যা মামলা দায়ের করেন।”
আইনজীবী কামাল বলেন, চার দফা তদন্তের পর সদর থানার এএসআই মো. শাহ আলম হাওলাদার ২০১১ সালের ৩১ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিচারে কমল দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে যাবজ্জীবন দিয়েছে।