“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
সদর থানার ওসি মারুফ আহমেদ বলেন, মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের পাথরঘাটা গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত আব্দুর রকিব (৩৮) সদর উপজেলার চুপড়িয়া গ্রামের আব্দুল ওয়াহাবের ছেলে।
ওসি মারুফ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রকিব পাথরঘাটা গ্রামে একটি দোতালা বাড়িতে নির্মাণের কাজ করছিলেন। অসাবধানতাবশত পা পিছলে নিচে পড়ে আহত হন। স্থানীয়রা তাকে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।