লিটনের লাশ হস্তান্তরের পর রাতেই দাফন করা হয়।
বীরগঞ্জ উপজেলার রাজীবপুর গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, অশীতিপর গাঠি মোহাম্মদ বাঁশের মাচার ওপর চট দিয়ে খুপরি বানিয়ে একা একা বসবাস করছেন।
তবে গাঠি মোহাম্মদ বলছেন, “ছেলে ও ছেলের বউ দুর্ব্যবহার করে। তারা আমারে দেখে না। সেবাযত্ন করে না।”
তারা ‘দুর্ব্যবহার করলেও’ খাবারদাবার দেয় বলে তিনি জানান।
গাঠি মোহাম্মদের একমাত্র ছেলে মহির উদ্দিন মাছ বেচে জীবিকা চালান।
মহির বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বাবাকে ঘরে রাখতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি। তার খাবার-দাবার বাড়ি থেকেই দেওয়া হয়। অভিমান করে তিনি নিজেই এখানে খুপরি বানিয়ে থাকছেন।”