নগরীর কেডি ঘোষ রোডে বৃহস্পতিবার দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
মঞ্জু বলেন, “আমি নির্বাচিত হলে নগরভবন হবে জনতার ভবন। নাগরিকদের সেবায় মেয়রের দরজা সব সময় খোলা থাকবে।”
তার প্রতিশ্রুতির মধ্যে আরও রয়েছে - নগরে নাগরিক শাসন প্রতিষ্ঠা, নাগরিক পরিকল্পনার প্রবর্তন, নাগরিক মর্যাদা ও সম্মান সংরক্ষণ, গুনীজন সম্মাননা, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সহনশীল শহর গড়ে তোলা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্য সংরক্ষণ, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী সহায়ক পরিকল্পনা, মাদকবিরোধী খুলনা গড়া, নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় সহায়তা প্রদান, নগরবাসীর স্বাস্থ্য উন্নয়ন, পার্ক, উদ্যান ও বৃক্ষ সংরক্ষণ, ক্রীড়া, বিনোদন ও শরীর চর্চার সুযোগ সৃষ্টি, ভেজালমুক্ত বিশুদ্ধ খাদ্য সরবরাহ, নগরীর সড়ক উন্নয়ন ও বর্জ্য-বৃষ্টির পানির সুষ্ঠু নিষ্কাশন, শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন, খালিশপুর শিল্পাঞ্চল পুনরুজ্জীবনের পদক্ষেপ গ্রহণ, শিল্প ও কলকারখানা স্থাপনে সহযোগিতা প্রদান, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের উন্নয়ন, বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন রক্ষায় ভূমিকা গ্রহণ ও নগর সম্প্রসারণে উদ্যোগ গ্রহণ।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ২০ দলীয় জোটের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান সমন্বয়ক গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, জামায়াতে ইসলামীর জেলা সভাপতি মাওলানা ইমরান হোসাইন, মহানগর সদস্যসচিব জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি শাহ আলম, জেলা বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা, মহানগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি সাহারুজ্জামান মোর্তুজা, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমির এজাজ খান, সাবেক সংসদ সদস্য কাজী সেকেন্দার আলী ডালিম, খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর মওলানা সাখাওয়াত হোসেন, বিএনপির নির্বাচন পরিচালনা মিডিয়া কমিটির আহ্বায়ক তারিকুল ইসলাম, সদস্যসচিব এহতেশামুল হক শাওন ইশতেহার ঘোষণার সময় ছিলেন।