এতে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে ওই এলাকার লোকজনের মধ্যে।
লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ জানান, প্রায় এক সপ্তাহ আগে এই আতঙ্ক দেখা দেয়।
আতঙ্কে ক্লিনিকটি বন্ধ করে দেওয়া হয় জানিয়ে তিনি বলেন, পরে সিভিল সার্জনের নির্দেশে ক্লিনিকের কাছে একটি কাচারিতে সেবা দেওয়া হচ্ছে।
ক্লিনিকের কর্মচারী মো. মাহাবুবুর রহমান সপ্তাখানেক আগে সকালে ক্লিনিকে এসে দরজা খুলে দেখেন, দলে দলে বিষধর সাপের বাচ্চা ছুটোছুটি করছে।
তিনি বলেন, “সে সময় সীমা নামের এক রোগীকে সাপে দংশনও করে। ডাকচিৎকারে স্থানীয়রা এসে একে দেড় শ বাচ্চা মেরে ফেলে।”
গত পাঁচ দিনে ক্লিনিকের আশপাশ থেকে এলাকাবাসী আরও প্রায় আড়াইশ বাচ্চা মেরেছে বলে তিনি জানান।
এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে আতঙ্ক চলছে।
ক্লিনিকে সেবা নিতে আসা আবু তাহের বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এখানে প্রতিদিন বিষধর সাপ দেখা যায়। ক্লিনিকে এসে আতঙ্কে থাকতে হয়।”
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার পরামর্শে ক্লিনিকের ভেতরে কার্বোলিক এসিড ছিটানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মচারী মাহাবুবুর রহমান।