পুলিশ জানায়, মাচাইন মাজারে ওরসের সময় হাবিনুরের সঙ্গে বাস্তা ও নাওডুবি এলাকার কয়েকজনের ঝগড়া হয়েছিল।
চুয়াডাঙ্গায় ডাকাতি মামলার আসামি খুন
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় একটি বাড়ি থেকে একাধিক মামলার এক আসামির ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
Published : 19 April 2018, 06:12 AM
Updated : 19 April 2018, 06:13 AM
বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার গড়পাচড়া গ্রাম থেকে ওই ব্যক্তির লাশ তারা উদ্ধার করেন বলে আলমডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) লুৎফুল কবির জানান।
নিহত মোহাম্মদ বাবু (৫০) ওই গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে।তিনি এলাকায় কৃষিকাজ করতেন।
বাবুর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে। গত ফেব্রুয়ারিতে একটি মামলায় তিনি জামিনে ছাড়া পান বলে পুলিশ জানায়।
পরিদর্শক লুৎফুল বলেন, বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে স্থানীয় একটি চায়ের দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে নিখোঁজ হন বাবু। পরে পরিবারের লোকজন বিষয়টি থানায় জানালে বাবুকে উদ্ধারে এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় পুলিশ।
এক পর্যায়ে গ্রামের উজির আলী শাহ নামের এক ব্যক্তির ঘরে বাবুর ক্ষতবিক্ষত লাশ পাওয়া যায় বলে এ পুলিশ কর্মকর্তা জানান।
তিনি বলেন, “বাবুকে হত্যার জন্য দুর্বৃত্তরা ধাওয়া করলে তিনি ওই ব্যক্তির ঘরে ঢুকে আত্মগোপন করেছিলেন। কিন্তু দুর্বৃত্তরা খোঁজ পেয়ে ওই ঘরে ঢুকে বাবুকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায় বলে ধারণা করা হচ্ছে।”
তবে হত্যাকাণ্ডের কারণ ও জড়িতদের বিষয়ে কিছু জানাতে পারেনি পুলিশ।
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ সম্পর্কিত খবর
“পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী তাদের কার্যালয়ে তালা দেওয়া হয়েছে। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তালা থাকবে।”
পুলিশ জানায়, আহত একজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
