২০১৩ সালের ৬ নভেম্বর শিশুটিকে অপহরণের পর হত্যা করা হয় বলে জানান পিপি।
বুধবার বিকালে দৌলতখান পৌর শহরের লঞ্চঘাট এলাকায় এ সংঘর্ষে পুলিশসহ তিনজন আহত হয়েছে।
আহতরা হলেন জেলে মো. ইউসুফ, সফিজল বাঘা ও পুলিশ কনেস্টবল মুজিবুর রহমান।
ইউসুফকে ভোলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ইউসুফের বোন বিবি ফাতেমার অভিযোগ, দুপুরে ইউসুফ, সফিজল বাঘা নদীতে মাছ ধরতে গেলে পুলিশ তাদের ধরে নির্যাতন করে পানিতে চুবাতে থাকে।
“এতে স্থানীয় লোকজন বাধা দিলে দুপক্ষের সংঘর্ষ শুরু হয়। ওই সময় পুলিশ এলোপাথাড়ি লাঠিচার্জ করে। পিটুনিতে ইউফুস জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।”
স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানকার ডাক্তারদের পরামর্শে ইউসুফকে পরে ভোলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে ফাতেমা জানান।
দৌলখান থানার ওসি এনায়েত হোসেন বলেন, এক জেলে আহত ও এক পুলিশ সদস্য সামান্য আহত হয়েছেন।