আখাউড়া রেলওয়ে থানার ওসি শ্যামল কান্তি দাস জানান, দুর্ঘটনাকবলিত বগি উদ্ধারের পর মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রামের সঙ্গে ঢাকা ও সিলেটের রেল যোগাযোগ শুরু হয়।
বিকাল ৫টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবার ইমামবাড়িতে সিলেট থেকে চট্রগ্রাম অভিমুখী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের দুটি বগি লাইনচ্যুত হলে রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
ইমামবাড়ি রেল স্টেশন মাস্টার নুরুল হক জানান, ট্রেন দুর্ঘটনার খবর পেয়ে কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসিনা ইসলামসহ পূর্বাঞ্চল রেলপথেরেঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন এবং উদ্ধারর কাজ তদারক করেন।
রেলপথ মেরামত শেষে কসবা স্টেশনে আটকা পড়া চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী মহানগর গোধুলী ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।