জেলা প্রশাসক ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বর্ষবরণের নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। চলছে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন।
সাধ্য অনুযায়ী বৈশাখী পোশাকে রাঙ্গাতে কেনাকাটার ধুমও চলছে সমানতালে।
জেলার দোকান ও শপিংমলগুলোতে নারী ও শিশুসহ সব বয়সের ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। ক্রেতারা সাধ্য ও পছন্দের অনুযায়ী পোশাক ও পণ্যসামগ্রী কিনছেন।
প্রতিবছরের মত পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে জেলার বিভিন্ন স্থানে মেলা বসছে এবারও। সেই সঙ্গে বিভিন্ন গ্রামীণ খেলাধূলার আয়োজনও রাখা হয়েছে।
শেরপুর শহরের পাল পাড়ার মৃৎশিল্পী জয়দেব পাল বলেন, “এক সময় বৈশাখের আগে রাতে ঘুমানোর সময় পেতাম না। কিন্তু এখন দেশে প্লাস্টিকের আসবাবপত্র ও খেলনা আসায় মাটির সামগ্রীর চাহিদা কমে গেছে। তারপরও চৈত্র-বৈশাখে আমাদের কাজের চাপ বেশি থাকে।”
শেরপুরের জেলা প্রশাসক মল্লিক আনোয়ার হোসেন বলেন, বরাবরের মতো সরকারিভাবে জেলার সব উপজেলা সদরে বাংলা নববর্ষ বরণের প্রস্তুতি চলছে। বিশেষ করে মঙ্গল শোভাযাত্রায় সর্বস্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করা হবে।