নানিয়ারচর থানার ওসি আব্দুল লতিফ বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে কেঙ্গালছড়ি এলাকায় এই লাশের খোঁজ মেলে।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকালেই ওই এলাকা থেকে আরও একজনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এই দুইজনই পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা) কর্মী বলে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও বাঘাইছড়ি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুদর্শন চাকমার দাবি।
সুদর্শন চাকমা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তাদের কর্মী পঞ্চায়ন চাকমা ওরফে সাধন চাকমা (৩০) ও কালোময় চাকমাকে (২৯) ইউপিডিএফ হত্যা করেছে।
তবে ইউপিডিএফ-সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ রাঙামাটির সভাপতি কুনেন্টু চাকমা এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তিনি পাল্টা অভিযোগ করেছেন, বুধবার তাদের কর্মী জনি তংচঙ্গ্যাকে (৩২) পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (এমএনলারমা) সন্ত্রাসীরা খুন করেছে।
ওসি লতিফ বলেন, “গত দুই দিনে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। দলীয় অন্তর্কোন্দলে পাল্টাপাল্টি হামলায় তারা মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। নিহতরা ইউপিডিএফ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (এম এন লারমা) কর্মী হতে পারেন।”