বুধবার শেরপুর সদর থানায় চাঁদাবাজি ও মারধরের মামলাটি দায়ের করেন ‘জমশেদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের’ অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম রেজা।
আসমিরা হলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কলেজের পরিচালনা কমিটির সভাপতি মিনহাজ উদ্দিন মিনাল, তার ভাতিজা জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি শোয়াইদ হাসান শাকিল, মো. আসাদুজ্জামান, মোরশেদুল আলম লোকন, শহীদুল ইসলাম শহীদ ও হেলাল উদ্দিন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর থানার এসআই শামসুল ইসলাম বলেন, মামলায় ছয় জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত পরিচয় আরও ৫/৭ জনকে আসামি করা হয়।
এ সময় তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়লে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে শেরপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে বলে অধ্যক্ষ জানান।
মিনহাজ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ৪৯ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় ফরম পূরণের যোগ্য না হওয়ায় তাদের ফরম পূরণ করতে দেওয়া হয়নি; কিন্তু ওই অধ্যক্ষ ২১ জন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তাদের ফরম পূরণের সুযোগ করে দিলে বাকি ২৮ জন শিক্ষার্থী বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।
“তারাই অধ্যক্ষকে তার নিজ কক্ষে আটকে রাখে এবং ধাক্কাধাক্কির মতো ঘটনা ঘটতে পারে।”