গলার চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয় সময় বাধা দিলে চোর পেটে ছুরি মেরে পালিয়ে যায় বলে জানান স্বজনরা।
মৎস্য ব্যবসায়ী মাসুম বেপারী জানান, চরফ্যাশন উপজেলা সংলগ্ম মেঘনা নদীতে মাসুদ মাঝির জালে শুক্রবার রাতে মাছটি ধরা পড়ে।
“শনিবার মাছটি বরিশাল পোর্ট রোডে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নেওয়া হয়। সেখানে জেলেদের কাছ থেকে ৩০০ কেজি ওজনের এই মাছটি ক্রয় করে ‘রণি ফিস’ নামের মৎস্য আড়ৎ।”
মাসুম জানান, সেখান থেকে রোববার তিনি মাছটি কিনে নিয়ে কেটে ভাগা দিয়ে বিক্রি করেন।
স্থানীয় ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা জানান, শাপলা পাতা মাছটি কাটার আগে উৎসুক জনতা খবর পেয়ে পোর্ট রোডের মাছের পাইকার বাজারে দেখার জন্য আসেন। তবে এর আগে বিশাল আকারের এই মাছটি ভ্যান গাড়ি করে রং-বেরঙের ফিতা দিয়ে সাজিয়ে নগরের বিভিন্ন এলাকায় প্রদর্শন করা হয়।
বেতুয়া মৎস্য ঘাটের নুরে আলম মাস্টার বলেন, “এই প্রথম ৩০০ কেজি (সাড়ে ৭ মণ) ওজনের শাপলা পাতা (হাউস) মাছ দেখা গেছে।”