একইসঙ্গে সব ধরনের দাপ্তরিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
রাসেলের মা খোদেজা বেগম বাদী হয়ে রোববার রাতে মামলাটি করেন বলে খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি সাহাদত হোসেন টিটু জানান।
মামলায় মেয়র ও তার ছোট ভাই জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক দিদারুল আলমসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত পরিচয়ের ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ওসি বলেন, শনিবার সন্ধ্যায় খাগড়াছড়ি শহরের মিলনপুর এলাকায় পৌরছাত্রলীগ কর্মী রাসেলকে কুপিয়ে আহত করা হয়। পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
এ হত্যাকাণ্ডের জন্য মেয়রের অনুসারীদে দায়ী করে আসছেন খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার অনুসারীরা।