বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তুরিকুল ইসলাম তারেক বাদী হয়ে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যাচেষ্টার মামলাটি করেছেন বলে জানান জালালাবাদ থানার ওসি শফিকুল ইসলাম।
আসামিরা হলেন ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সাইদ আকন্দ ও সৈয়দ জুয়েম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম সবুজ ও আশরাফুল আলম অন্তু, সাংগঠনিক সম্পাদক দোলন আহমদ, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক লক্ষণ চন্দ্র বর্মন, সদস্য মুনকির কাজী, কাজী তৌফিকুর রহমান তন্ময়, মুস্তাফিজুর রহমান খান ও বাসির মিয়া।
এছাড়া অজ্ঞাত পরিচয় আরও ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে বলে জানান ওসি।
মঙ্গলবার রাত ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের পার্শ্ববর্তী সাতকরা রেস্তোরাঁয় ছাত্রলীগের সাইদ-সবুজ ও তরিকুল ইসলাম তারেকর অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ চলাকালে এস এম আব্দুল্লাহ রনি নামের এক শিক্ষার্থী গুলিবিদ্ধ হন।
ওই সংঘর্ষের সময় পাঁচ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয় জানিয়ে জালালাবাদ থানার ওসি শফিকুল ইসলাম বলেন, “কে বা করা গুলি ছুড়েছে সেটা আমরা নিশ্চত নই।”
এ ঘটনায় সংগঠনটির ১২ নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করেছে কেন্দ্রীয় কমিটি। বহিষ্কৃতদের নয় জন এ মামলার আসামি। তাদের সকলেই সাইদ-সবুজের অনুসারী।