শুক্রবার দুপুরে পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার উত্তর কলারদোয়ানিয়া গ্রামের বাড়িতে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
কালামের চাচাত ভাই মো. সাইফুল্লাহ জানান, বেলা ১১টায় কফিন বহনকারী সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার নাজিরপুর স্টেডিয়ামে নামে। ট্রলারে সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয় বাড়িতে।
আজাদের মরদেহ বাড়ি পৌঁছালে স্বজনদের আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে ওঠে।
সাইফুল্লাহ জানান, আবুল কালাম আজাদ ১৯৯২ সালের সেপ্টেম্বরে সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং ২০১৭ সালের ২০ মে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে মালি যান।
তিন মাস পর মিশন থেকে ফিরে তার অবসরে যাওয়ার কথা ছিল বলে জানান সাইফুল্লাহ।
আজাদের স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির দোয়েঞ্জা এলাকায় মাইন বিস্ফোরণে আজাদসহ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনে থাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চার সদস্য নিহত হন।
বৃহস্পতিবার তাদের মরদেহ মালি থেকে ঢাকা পৌঁছে।