“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
তবে পুলিশ এটি সাজানো ঘটনা বলে সন্দেহ করছে।
ব্র্যাকের কার্তিকপুর শাখার হিসাবরক্ষক নির্মল দাস অভিযোগ করেন, বুধবার বিকালে সুধাংশু অধিকারী ও রতন মণ্ডল কার্তিকপুর শাখা থেকে ১৬ লাখ ১২ হাজার টাকা নিয়ে মোটরসাইকেলে করে ডাচ-বাংলা ব্যাংক জয়পাড়া শাখায় জমা দিতে যাচ্ছিলেন।
“করিমগঞ্জ এলাকায় পৌঁছালে পেছন থেকে অন্য একটি মোটরসাইকেলে করে এসে দুই যুবক তাদের পথরোধ করে। তারা ধারালো অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে সব টাকা ছিনিয়ে নিয়ে চলে যায়।”
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
দোহার থানার ওসি শেখ সিরাজুল ইসলাম বলেন, “ঘটনাস্থলে গিয়ে লোকজনের সঙ্গে কথা বলে ছিনতাইয়ের ঘটনার কোনো খবর বা প্রমাণ মেলেনি। ঘটনাটি সাজানো কিনা সেটা মাথায় রেখে তদন্ত করছে পুলিশ।”