বুধবার সকার থেকে এসব রুটে বাস-মিনিবাস চলাচল বন্ধ রাখা রেখেছে এ চার জেলার বাস-মিনিবাস মালিক সমিতি সমন্বয় পরিষদ।
তবে দূরপাল্লার রুটের বাসগুলোর চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল থেকে এসব রুটে বিআরটিসি ও দূরপাল্লার পরিবহন ছাড়া অন্য কোনো বাস চলাচল করতে দেখা যায়নি। এতে সাধারন যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়।
বাস-মিনিবাস মালিক সমিতি সমন্বয় পরিষদের আহবায়ক গোলাম মাওলা দুলু বলেন, “পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের চান্দুখালীতে বাস থামিয়ে যাত্রী নামিয়ে দেওয়া এবং বাসে চাঁদাবাজি করা সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা নেওয়ার অপেক্ষায় আছি আমরা।”
চাঁদাবাজি বন্ধ করা না হওয়া পর্যন্ত ১৬টি রুটে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে।
মঙ্গলবার সমন্বয় পরিষদ পটুয়াখালী বাসস্টান্ড সংলগ্ন বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধ কর্মসূচিতে অনির্দিষ্টকালের এই ধর্মঘটের ঘোষণা দেয়।