আরেকজনের বাম হাতের কব্জি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
শনিবার সদর উপজেলার সীতারামপুর, পরানপুর ও চন্দ্রদানী গ্রামে এ সংঘর্ষে ২০টি বাড়ি-ঘর ভাংচুর করা হয়েছে বলে সদর থানার ওসি এমদাদুল হক শেখ জানান।
আহতদের মধ্যে ১০ জনকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ওসি এমদাদুল বলেন, দীর্ঘদিন ধরে হরিশংকরপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাসুম ও সাবেক চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদের বিরোধ চলে আসছে। এ বিরোধে ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রাম দুপক্ষে বিভক্ত।
“সকালে সীমরামপুর গ্রামের একটি চায়ের দোকানে তাদের দুই সমর্থকের বাকবিতণ্ডা হয়। এর জেরে দুই পক্ষের ৪০০- ৫০০ লোক দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে সীতারামপুর, পরানপুর ও চন্দ্রদানী গ্রামে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।”
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় ওই এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।