কোতোয়ালি থানার ওসি আজমল হুদা বলেন, “এটা বোমা না। ককটেল বলে ধারণা করা হচ্ছে। পানিতে ডুবিয়ে নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে।”
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে শনিবার ভোরে বোমা সদৃশ বস্তুটি দেখে নেজারত ডেপুটি কালেকটর (এনডিসি) আরিফুর রহমান পুলিশ ও র্যাবকে জানান।
পরে পুলিশ ও র্যাব গিয়ে বস্তুটিকে ঘিরে রাখে।
কোতোয়ালি থানার এসআই মাহাবুবুর রহমান তখন বলেছিলেন, বোমা পড়ে থাকার খবর শুনে ঘটনাস্থলে এসেছেন তিনি।
“লাল টেপে মোড়ানো একটি কৌটা পড়ে রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এটি হাতবোমা। পাশের সড়কে চলাচলও সীমিত করা হয়েছে।”
বস্তুটি কিভাবে এখানে এল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান এসআই মাহবুবুর।
র্যাব ৬-এর যশোর ক্যাম্পের উপ-সহকারী পরিচালক ফরিদ মিয়া বলেছিলেন, শহরে টহলে থাকা অবস্থায় খবর পেয়ে তারা এখানে এসেছেন।
“বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ টিম না আসা পর্যন্ত বস্তুটি উদ্ধার করা সম্ভব হবে না। র্যাবের বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ টিম খুলনা থেকে আসতে সময় লাগবে।”
পরে পুলিশ একে ককটেল বলে ধারণা করে। পানিতে ভিজিয়ে নিষ্ক্রিয় করা হয় বলে জানান ওসি আজমল।