যাবজ্জীবনের পাশাপাশি জাহিদুলকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা; অনাদায়ে আরও দুই বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার নেত্রকোণার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক রাশেদুজ্জামান রাজা এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত আলমগীর হোসেনের বাড়ি নেত্রকোণার সদর উপজেলার মোবারকপুর গ্রামে। রায় ঘোষণার সময় তিনি কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
মামলার বিবরণে বলা হয়, গরু কেনার টাকা নিয়ে বিবাদের জেরে ২০১৬ সালের ১ মার্চ মোবরকপুর গ্রামের একটি চায়ের দোকানের সামনে শাশুড়ি ফাতেমা আক্তারকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন আলমগীর।
পরদিন ফাতেমার ছেলে রাসেল মিযা বাদি হয়ে আলমগীরকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
তদন্ত শেষে ওই বছরের ২৫ এপিল পুলিশ আলমগীরের নামে আদালতে অভিযাগপত্র দিলে এ মামলার বিচার শুরু হয়।