বৃহস্পতিবার রায়ের পরপরই শহরের শায়েস্তানগর পয়েন্ট ও তিনকোনা পুকুরপাড়া এলাকায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ বেশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও ফাঁকা গুলি ছোড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রায় ঘোষণার পর শহরের শায়েস্তানগর পয়েন্টে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা জড়ো হয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এসময় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা কাঁদানে ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এছাড়া শহরের শায়েস্তানগর ট্রাফিক পয়েন্ট ও তিনকোনা পুকুরপাড়া এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি-ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ এবং ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এসময় বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাংচুর করা হয়।
এর পরপরই একদল লোক এগিয়ে এসে শহরের অন্তপুর এলাকায় শিবিরের অফিসে আগুন ধরিয়ে দেয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ বলে জানায় প্রত্যক্ষদর্শীরা।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার হায়াতুন্নবী জানান, শহরে বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা বিক্ষিপ্তভাবে বিশৃংঙ্খলা করার চেষ্টা করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সর্বোচ্চ সর্তক থাকায় কোনো নাশতকতার ঘটনা ঘটেনি।