পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌপথ মঙ্গলবার সকালেও সচল হয়নি।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক আবু আবদুল্লাহ জানান, কুয়াশায় দৃষ্টিসীমা কমে এলে সোমবার রাত সোয়া ১টার দিকে ফেরি পারাপার বন্ধ করে দেওয়া হয়।
“কুয়াশার কারণে সাতটি ফেরি মাঝপদ্মায় আটকে আছে। দৌলতদিয়া ঘাটে ৫০০ যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় আছে।”
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক এজিএম শাহ নেওয়াজ খালেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, ঘন কুয়াশার কারণে পদ্মা নদীর পথনির্দেশক বিকন বাতি দেখতে না পাওয়ায় সোমবার রাত দেড়টার দিকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রওনা হওয়ার পর এগোতে না পেরে যাত্রী নিয়ে ছয়টি ফেরি মাঝ নদীতে আটকা পরে। সকাল ৮টা পর্যন্ত দুই ঘাটে পাঁচ শতাধিক যানবাহন পারাপারে অপেক্ষায় আটকে ছিল বলে জানান খালেদ।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে রাজধানীসহ দেশের পূর্বাঞ্চলের সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে পদ্মা পারাপারের গুরুত্বপূর্ণ পথ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ও শিমুলিয়া-কাওড়াকান্দি। শীত মৌসুমে এসব নৌপথে ঘন কুয়াশার কারণে প্রায়ই পারাপার বিঘ্নিত হয়।