এছাড়া পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করায় সিঙ্গাইর পাইলট উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে ১২ পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
কেন্দ্রসচিব আকরাম হোসেন জানান, সোমবার ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষার আগে কেন্দ্রের বাইরে দুই কোচিং শিক্ষককে ঘোরাঘুরি করতে দেখে সন্দেহ হয়। খবর দেওয়া হলে উপজেলা প্রশাসনের লোকজন ও পুলিশ এসে তাদের আটক করে।
“তাদের মোবাইল ফোনসেটে যে প্রশ্নপত্র ও উত্তরপত্র পাওয়া গেছে, তার সঙ্গে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের হুবহু মিল রয়েছে।”
আটক দুই শিক্ষক হলেন - উপজেলার বায়রা এলাকার ফ্রেন্ডস কোচিং সেন্টারের শিক্ষক শরীফুল ইসলাম ও রুবেল হোসেন।
এছাড়া পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করায় ১২ পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের মধ্যে ১০ জনই বায়রা উচ্চবিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিচ্ছিল। অন্য দুইজন বাইমাইল কবি কাজী নজরুল ইসলাম উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্র।
আটকের পর তাদের পুলিশে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. যোবায়ের।
সিঙ্গাইর থানার ওসি খন্দকার ইমাম হোসেন বলেন, “দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসের সাথে কে কে জড়িত বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”