শুক্রবার আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
শুক্রবার রাতে সুন্দরবনের কালাবগি ও সাতবাড়িয়া খাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব উদ্ধার করা হয় বলে মংলা কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের অপারেশন কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জানান।
এছাড়া আহরণ নিষিদ্ধ ৫০০ কেজি কাঁকড়া ও ৫০ হাজার বাগদা চিংড়ির পোনা জব্দ করা হয়েছে।
তবে তারা কোনো চোরা শিকারিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি বলে জানান তিনি।
“কোস্টগার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে চোরা শিকারিরা পালিয়ে যায়। পরে কোস্টগার্ড সদস্যরা সেখানে তল্লাশি চালিয়ে দুটি হরিণের চামড়া ও একটি মাথা উদ্ধার করে।”
একই সময়ে কোস্টগার্ডের অপর একটি দল সাতবাড়িয়া খাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে আহরণ নিষিদ্ধ ৫০০ কেজি কাঁকড়া ও বাগদা চিংড়ির পোনা জব্দ করে বলে জানান তিনি।
শনিবার উদ্ধার হওয়া চামড়া বনবিভাগের কাছে হস্তান্তর এবং কাঁকড়া ও বাগদার পোনা নদীতে অবমুক্ত করা হয়েছে।