“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক খোরশেদ আলম জানান, কুয়াশার কারণে সামান্য দূরের কিছুও দেখা যাচ্ছিল না, তাই শুক্রবার ভোর সাড়ে ৪টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
পদ্মা নদীর মাঝে ছোট-বড় সাতটি ফেরি আটকে আছে। তিন শতাধিক যানবাহন দৌলতদিয়া ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানান তিনি।
এছাড়া দুই ঘাটে ছয়শ যানবাহন পার হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানান তিনি
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে রাজধানীসহ দেশের পূর্বাঞ্চলের সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে পদ্মা পারাপারের গুরুত্বপূর্ণ পথ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ও শিমুলিয়া-কাওড়াকান্দি।
শীত মৌসুমে এসব নৌপথে ঘন কুয়াশার কারণে প্রায়ই পারাপার বিঘ্নিত হয়।