বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়ার এজিএম শাহ নেওয়াজ খালিদ জানান, বৃহস্পতিবার ভোরে হঠাৎ পদ্মা অববাহিকায় কুয়াশা নেমে এলে সামান্য দূরের কিছুও দেখা যাচ্ছিল না। দুর্ঘটনা এড়াতে ভোর সাড়ে ৫টায় শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ করা হয়।
“সকাল সাড়ে ১০টায় কুয়াশা কেটে গেলে আবার ফেরি চলাচল শুরু করা হয়। যাত্রীসহ যানবাহন নিয়ে মাঝ নদীতে আটকা পড়া তিনটি ফেরিও ঘাটে ফিরে আসে।”
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথেও ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক খোরশেদ আলম বলেন, ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঘন কুয়াশায় দৃষ্টিসীমা কমে আসায় ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। কুয়াশায় মাঝ নদীতে যানবাহনসহ পাঁচটি ফেরি আটকা পড়ে।
“বেলা ১১টায় কুয়াশা কেটে গেলে আবার ফেরি চলাচল শুরু হয়। তবে কোনো ঘাটে বেশি যানবাহন নেই। তাদের পার করতে বেশি সময় লাগবে না।”
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে রাজধানীসহ দেশের পূর্বাঞ্চলের সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে পদ্মা পারাপারের গুরুত্বপূর্ণ পথ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ও শিমুলিয়া-কাওড়াকান্দি। শীত মৌসুমে এসব নৌপথে ঘন কুয়াশার কারণে প্রায়ই পারাপার বিঘ্নিত হয়।