এসব গাছ থেকে প্রায় কোটি টাকার পেঁপে উৎপাদন হত বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের।
শুক্রবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন এ কথা জানান।
তিনি বলেন, “উপজেলার দক্ষিণ মাদ্রাজ এম রব হামিদিয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসার ওই ছাত্রীর (১৪) বিয়ের দিন ছিল শুক্রবার। এ কথা জানতে পেরে বৃহস্পতিবার মাদ্রাসা সুপারকে সঙ্গে নিয়ে ওই কিশোরী আমার কাছে এসে ‘বিয়ে বন্ধের’ একটি দরখাস্ত দেয়।
“শুক্রবার আমি, পুলিশ ও সমাজ সেবা কর্মকর্তা উপন্যাস চন্দ্র দাস হাজারীগঞ্জে ওই কিশোরীর বাড়ি গিয়ে বিয়ে বন্ধের ব্যবস্থা করি।”
ইউএনও মনোয়ার আরও বলেন, প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত মেয়েটিকে বিয়ে দিবেন না বলে মুচলেকা দিয়েছেন তার মা।