“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলায় গারো পাহাড় সংলগ্ন এই দৃশ্য দেখতে প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকার লোজকন আসছে।
জেলা প্রশাসক মল্লিক আনোয়ার হোসেন বলেন, গাছটিতে দিন দিন মৌচাকের সংখ্যা বাড়ছে। বর্তমানে রয়েছে ৬৭টি।
“মৌমাছিদের কেউ যেন বিরক্ত না করে সে জন্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে দর্শনার্থীরা যেন আনন্দ উপভোগের পর নিরাপদ দূরত্বে থেকে ছবি তুলতে পারে সে জন্যও বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”
শেরপুর সদর উপজেলার খুঁজিউরা গ্রামের তরুণ জাহিদুল ইসলাম বলেন, “আমি গজনী অবকাশ কেন্দ্রে বেড়াবার আইয়া দেহি পরিবেশ-পরিস্থিতি বালাই। দেইখা খুব বালাই লাগল। তবে বটগাছে ৬৭ডা মধুর চাক করছে। আমি জীবনে কারও কাছে কোনো দিনই হুনি নাই একটা গাছের মধ্যে এত মধুচাক করে।”
তবে কবে এ গাছে মোমাছিরা চাক বাঁধতে শুরু করে সে বিষয়ে কেউ কিছু বলতে পারেননি।