২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় র্যাবের এসআই সোহেল রানা বাদী হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় মামলাটি করেন বলে সদর থানার ওসি আতিকুল ইসলাম জানান।
মামলায় অজ্ঞাত পরিচয়ের ৭/৮ জনকে আসামি করা হয়েছে; যার মধ্যে নিহত তিন জঙ্গিও রয়েছেন বলে জানান তিনি।
এদিকে র্যাবের মিডিয়া উইং থেকে জানানো হয়েছে, অভিযানের সময় আটক তিনজনের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদের পর রাশিকুলর শাশুড়ি মিনারা বেগমকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বাকি দুজনকে এখনো জিজ্ঞাসাবাদকরা হচ্ছে।
সোমবার রাতে আলাতুলির পদ্মার চরে একটি বাড়িতে অভিযান চালায় র্যাব। এ সময় জঙ্গি ও র্যাবের গোলাগুলির এক পর্যায়ে বাড়ির ভেতরে বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণে তিন জঙ্গি নিহত হয়।
মঙ্গলবার তাদের মরদেহ উদ্ধার এবং বৃহস্পতিবার বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে মরদেহ দাফন করা হয়।