রোববার রাতে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদ সিদ্দিকী এ কথা জানান।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, প্রতি বছর মধ্য অক্টোবর থেকে এ রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু হয়। নাফ নদীর বেশ কয়েকটি স্থানে ডুবন্ত চর জেগে উঠায় ওই জাহাজগুলোকে নাফ নদীর শূন্যরেখা পেরিয়ে মিয়ানমারের ভিতর দিয়ে চলাচল করতে হয়।
“বিগত বছরগুলোতে এ নিয়ে কোনো ধরনের সমস্যা না হলেও এ বছর রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাহাজ চলাচল নিয়ে নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি তৈরি হয়।”
ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পর্যালোচনা করেই সোমবার থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে জানান ইউএনও জাহিদ।
“ঝুঁকি এড়াতে বিগত বছরগুলোতে জাহাজগুলোতে যেভাবে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত থাকতেন, এ বছরও সেই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ট্র্যাভেল টিউন এর মালিক বেলাল আবেদীন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এ বছর জাহাজ চলাচলের অনুমতি না দিলে কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়ত। এতে এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত অন্তত লক্ষাধিক মানুষ বেকার হয়ে পড়ত।”