বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার বিষয় নিশ্চিত করেছেন।
গত ১ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে পাগলা নদীতে জেএসসি পরীক্ষার্থীদের বহনকারী ইঞ্জিনচালিত একটি নৌকা ডুবে নাদিরা আক্তার ও সোনিয়া আক্তার নামে দুই পরীক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।
বিষয়টি তদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সাহেদুল ইসলামকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি করে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসক বলেন, তদন্তে উপজেলার বীরগাঁও স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন না করা এবং নদীতে মাছের ঘেরসহ কয়েকটি বিষয় উঠে এসেছে।
“উপজেলার থানাকান্দি থেকে কৃষ্ণনগর পর্যন্ত এলাকায় তিতাস ও পাগলা নদীতে কচুরিপনা, গাছ ও ডালপালা দিয়ে অবৈধভাবে তৈরি করা মাছ ধরার ঘেরের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।”
এছাড়া কৃষ্ণনগরে পাগলা নদীর উপর নির্মিত সেতুর নিচে পিলার সংলগ্ন এলাকায় পানির নিচে পুঁতে রাখা গাছের ডাল ও স্টিলের পাইপের বিষয়টির কথাও তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।