অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খালেদ মাহমুদ জানান, উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরে সন্দেহজনক ফোরাঘুরির সময় সোমবার সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত পুলিশ তাদের আটক করে।
বিদেশি নাগরিকদের মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তারা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রবেশের অনুমতি দেখাতে পারেননি। বিদেশিদের মধ্যে ছিলেন একজন চায়নিজ ও চারজন যুক্তরাজ্যের নাগরিক।
“অন্যরা দেশের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা। তাদের অধিকাংশই মাদ্রাসা শিক্ষক ও মসজিদের ইমাম। তারা এনজিওকর্মীর ছদ্মবেশে শিবিরের ভেতরে ঢুকে সন্দেহজনক ঘোরাঘুরি করছিলেন। তাদের মধ্যে ১০ জনকে এক মাস থেকে ছয় মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অন্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেওয়া হয়।”
গত ৩ অক্টোবর কুতুপালং ও বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরে সন্দেহজনক ঘোরাঘুরির সময় ১৫০ জনকে আটক করা হয়। তখন থেকে নিরাপত্তা রক্ষাসহ বিশৃঙ্খলা এড়াতে রোহিঙ্গা শিবিরে বিনা প্রয়োজনে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে জেলা প্রশাসন।