রোববার রাতে শেরপুরের পুলিশ সুপার রফিকুল হাসান গণি তার কার্যালয়ের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তার আবুল কাশেম (২২) গত ৫ অক্টোবর শেরপুরের নকলা থেকে পাঁচ শতাধিক লিটার হাইড্রোজেন পারক্সাইড উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলার প্রধান আসামি।
রাসায়নিক উদ্ধারের মামলার এ পর্যন্ত তিনজন গ্রেপ্তার হলেন। যাদের দুজনকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
“তার যাত্রা পথ মনিটরিং করে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে দুপুর পৌনে ১টার দিকে কাশেমকে গ্রেপ্তার করা হয়।”
তিনি আরও বলেন, “২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে নব্য জেএমবিতে জড়িয়ে পড়েন আবুল কাশেম। তার সাংগঠনিক নাম আবু মোসাব।
“ফেব্রুয়ারিতে নকশার চন্দ্রকোনা বাজারে ফাইজ উদ্দিনের ভাড়াকরা ঘরটি সাবলেট নেন তিনি। ওই সংগঠনের আরেক সদস্য মার্চে রাসায়নিকগুলো চন্দ্রকোনার ওই ঘরে মজুত করেন।”
রিমান্ডের আবেদন করে সোমবার কাশেমকে আদালতে তোলা হবে বলে সাংবাদিকদের জানান এসপি।