নিহত ঝর্ণা বেগম (৪৫) ওই পাড়ার শামসুল ইসলাম ওরফে টপি মিয়ার স্ত্রী।
সদর থানার ওসি খান মো. শাহরিয়ার জানান, বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে লাশটি উদ্ধার করেন তারা।
স্থানীয়রা বলেছে, বেলা ১১টার দিকে এক প্রতিবেশী ঝর্ণার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে ঘরের মেঝেতে গলাকাটা লাশ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার দেন।
এ সময় তার তিন ছেলেমেয়ের সবাই স্কুলে ও স্বামী তার কর্মস্থল স্থানীয় বরফ কলে ছিলেন। বাড়িতে ছিলেন শুধু তার বৃদ্ধ শাশুড়ি।
স্বামী শামসুল বলেন, প্রতিবেশীদের কাছে খবর পেয়ে তিনি বাড়ি ফিরে লাশ দেখতে পান।
“ঝর্ণা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। এ কারণে আত্মহত্যা করতে পারেন।”
ওসি শাহরিয়ার বলেন, “রোগে ভোগার কারণে ঝর্ণা আত্মহত্যা করতে পারেন বলে তার স্বজনরা জানিয়েছেন। পুলিশ ঘটনা তদন্ত করছে। এ ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।”
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।