“সর্বোচ্চ ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত চা গাছ তাপ সহ্য করতে পারে। এর উপরে গেলেই খরায় পড়বে চা।”
যশোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক অমিত কুমার দে মঙ্গলবার ১০ বছর আগের এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত রফিকুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন। রফিকুল জেলার অভয়নগর উপজেলার ধোপাদী গ্রামের শহীদ আলীর ছেলে।
আদালতের পিপি ইদ্রিস আলী বলেন, রফিকুল এক লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে না পেয়ে ২০০৭ সালে স্ত্রী নাজমাকে মারধরের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপর লাশ ঝুলিয়ে রেখে আত্মহত্যার প্রচার চালান।
এ ঘটনায় নাজমার বাবা হত্যা মামলা করেন তার নামে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন আদালতে।
পিপি ইদ্রিস বলেন, ১০ বছরের বিচার প্রক্রিয়া শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। এছাড়া আদালত তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে।